আসমা কামরান :মেয়র প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের সহধর্মিণী গতকাল বিকালে ইত্তেফাককে বলেন, আমি তাকে জনতার মাঝে ছেড়ে দিয়েছি। আসমা বলেন, কামরান মানুষের সেবায় আছেন, মানুষও তাকে ভালোবাসে। এবারও মানুষ তাকে জয়ী করবে। ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি। তিনি এই নগরবাসীর জন্য যা করেছেন তা মানুষ ভুলতে পারে না। এক প্রশ্নের জবাবে আসমা বলেন, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। জনতার রায়কে সব সময় শ্রদ্ধা করি।
শ্যামা হক :মেয়র প্রার্থী আরিফুল হকের স্ত্রী শ্যামা হক বলেন, মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। মানুষ এখন আধুনিকতার দিকে। মানুষ তার নগরকে আরো উন্নত দেখতে চায়। তিনি বলেন, সিলেটের কৃতী সন্তান সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের হাত ধরে আরিফ যে উন্নয়ন কাজ করেছেন তা মানুষ আজো ভুলে নাই। আর এসব কাজ কার হাত দিয়ে হয়েছে তা মানুষ আমাকে বলছে। তারা এজন্য আরিফকে মনে রেখেছেন শুনে অভিভূত হয়েছি।
নিজ স্বার্থকে কখনো বড় করে দেখিনি: কামরান
১৪ দল প্রার্থী সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান গতকাল ইত্তেফাককে ্বলেন, আমি জনগণের কল্যাণে রাজনীতি করি। সব সময় নিজের স্বার্থ ত্যাগ করে নগরবাসীর উন্নয়নে সর্বাধিক গুরুত্ব দেই। আমি নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছি জনসাধারণের কল্যাণে। তিনি বলেন, যারা আমাকে ভোট দেন তাদের সম্মান বজায় রাখার চেষ্টা করে কাজ করি। আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। কামরান ১৫ জুনের নির্বাচনে আনারস প্রতীকে ভোট চেয়ে বলেন, নগরবাসীর ভালোবাসাই আমার পুঁজি।
নগর পিতা নয়, সেবক হতে চাই: আরিফ
১৮ দল সমর্থিত প্রার্থী ও নগর উন্নয়ন কমিটির সাবেক সভাপতি আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, আমি নগর পিতা হতে চাই না। আমি নগরবাসীর সেবক হতে চাই। পুণ্য ভূমির খেদমতে নিজেকে উত্সর্গ করেছি। আমার কাজকর্ম নগরীতে দৃশ্যমান। তিনি তার প্রতীক টেলিভিশন মার্কায় ভোট চেয়ে বলেন, জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করে এই নগরীর ছড়া খালকে লেকে পরিণত করতে চাই। রাস্তা- ঘাটের উন্নয়ন, নগরীর আইন-শৃঙ্খলার উন্নয়নসহ একটি আধুনিক পরিকল্পিত নগরী গড়তে চাই।